ভোলা জেলায় আশংকাজনক হারে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রসার | সংবাদ চিত্র

ভোলা জেলায় আশংকাজনক হারে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রসার | সংবাদ চিত্র

ভোলা জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ৬ শতাধিক ছাড়ালো। চরফ্যাশনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাজেরা বেগম (৩৪) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আগেই প্রাণ হারান বলে জানা গেছে।লালমোহন ও বোরহানউদ্দিন  ও চরফ্যাশনে  এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

ভোলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে আরও ৩৭ জন।

জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬শ২২ জন। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।  তথ্যানুযায়ী, সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা সদর উপজেলায়। জেলা সদরের ২৫০ বেডের জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৩৩১ জন। অন্যদিকে আক্রান্তের হারে ২য় স্থানে রয়েছে বোরহানউদ্দিন উপজেলা। এ উপজেলায় আক্রান্ত ১০৪ জন। দৌলতখানে  ৬২ জন, লালমোহনে ৫৭ জন, চরফ্যাশনে ৫২ জন ও তজুমদ্দিনে ১২ জন।এটা হল সরকারি হাসপাতালের হিসেব।বেসরকারি হাসাপাতালের তথ্যানুযায়ী আরও ৪শতাধিক হতে পারে।

ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়ায় বাড়ানো হয়েছে ডেঙ্গু ইউনিট ও বেডের সংখ্যা। জেলার ৬ হাসপাতালে ১৮০ এবং জেনারেল হাসপাতালে ৩০ বেড রয়েছে।

ভোলার সিভিল সার্জন ডা. কে এম শফিকুজ্জামান বলেন, ভোলায় ডেঙ্গু সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় প্রত্যেকটি হাসপাতালে শয্যা বাড়ানো হয়েছে। রোগীদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও সচেতনতা বাড়াতে স্বাস্থ্যশিক্ষা কার্যক্রম নিয়মিত চলছে।  

তিনি বলেন, এসব কার্যক্রমের মধ্যেও মশক নিধন কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। থাকতে হবে সচেতন।ন্ত হয়ে হাজেরা বেগম (৩৪) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আগেই প্রাণ হারান বলে জানা গেছে।
তাকে নিয়ে জেলায় এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা বোরহানউদ্দিন লালমোহন ও চরফ্যাশন উপজেলার।ভোলা জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে আরও ৬৭ জন। 

তথ্যানুযায়ী, সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা সদর উপজেলায়। জেলা সদরের ২৫০ বেডের জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৩৩১ জন। 

ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়ায় বাড়ানো হয়েছে ডেঙ্গু ইউনিট ও বেডের সংখ্যা। জেলার ৬ হাসপাতালে ১৮০ এবং জেনারেল হাসপাতালে ৩০ বেড রয়েছে।

ভোলার সিভিল সার্জন ডা. কে এম শফিকুজ্জামান বলেন, ভোলায় ডেঙ্গু সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় প্রত্যেকটি হাসপাতালে শয্যা বাড়ানো হয়েছে। রোগীদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও সচেতনতা বাড়াতে স্বাস্থ্যশিক্ষা কার্যক্রম নিয়মিত চলছে।  

তিনি বলেন, এসব কার্যক্রমের মধ্যেও মশক নিধন কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে।